ঝাড়খণ্ডে মাওবাদী হামলায় প্রাণ হারালেন মেদিনীপুরের সিআরপিএফ জওয়ান। এদিকে সেই হামলায় জখম হয়েছেন বাঁকুড়ার এক জওয়ানও। ঘটনাটি ঘটেছে ২২ মার্চ সকালে পশ্চিম সিংভূম জেলার ছোটনাগরা থানা এলাকায়। জানা গিয়েছে, মাওবাদীদের পেতে রাখা আইইডি বিস্ফোরণে গুরুতর জখম হন সুনীল কুমার মণ্ডল এবং পার্থপ্রতিম দে। তাঁদের মধ্যে সুনীলের মৃত্যু হয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায়। এদিকে পার্থপ্রতিম দে এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছেন রাঁচির হাসপাতালে। ঘটনার খবর আসতেই শোকের ছায়া নেমে এসেছে সুনীলের বাড়িতে। এদিকে পার্থপ্রতিমের বাড়িতে এখন শুধুই উৎকণ্ঠা। (আরও পড়ুন: হিমাচলের সরকারি বাসে 'হামলা' অমৃতসরে, লেখা হল খলিস্তানি স্লোগ🉐ান)
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হাসিনা বিরোধী ঢেউয়ের বিষয়ে আগেও থেকে অবগত ছিল ভারত, বললেন জয়শংকর
আরও পড়ুন: আওয়ামি 🌞লিগকে ফেরাতে গোꦆপন বৈঠক ক্যান্টনমেন্টে? বিতর্কে মুখ খুলল বাংলাদেশি সেনা
জানা গিয়েছে, ২২ মার্চ সকালে পশ্চিম সিংভূম জেলার ছোটনাগরা থানা এলাকায় মাওবাদীদের পেতে রাখা আইইডি বিস্ফোরণ ঘটে। সেই বিস্ফোরণের জেরে গুরুতর জখম হয়েছিলেন সুনীল কুমার মণ্ডল এবং পার্থপ্রতিম দে। তারপর তাঁদের গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে যাওয়া হয় রাঁচিতে। সেখানে এক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁদের। চিকিৎসা শুরু হয়। তবে চিকিৎসকদের লড়াই সত্ত্বেও জীবনযুদ্ধে হেরে যান মেদিনীপুরের সুনীল। পার্থপ্রতিম দে-র চিকিৎসা এখনও চলছে। (আরও পড়ুন: অশান্ত বাংলাদেশ-মায়া🤪নমার সীমান্ত, পরপর গুলি আরাকাไন আর্মির, গুলিবিদ্ধ ২)
আরও পড়ুন: আঙুল ই♔উনুꩲসের দিকে,বাংলাদেশি হিন্দুদের ওপর হামলায় কেন্দ্রের পদক্ষেপের আর্জি RSS-র
জানা গিয়েছে, পার্থপ্রতিমের হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের কথা রয়েছে। এদিকে মাও হামলায় পার্থপ্রতিমের জখম হওয়ার খবর পেয়ে স্থানীয় কাউন্সিলার অপর্ণা চট্টোপাধ্যায় যান তাঁর বাড়িতে। আহত জওয়ানের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন বাঁকুড়া পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের এই কাউন্সিলর। (আরও পড়ুন: কাঁটার সিংহাসনে ইউনুস! নাহিদের দলের নেতা 🐎ব𓃲ললেন, ‘যুদ্ধ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে…’)
আরও পড়ুন: ১৩৫০০ কোটি▨র জালিয়াতি করে বেলজিয়ামে বসে মেহুল চোকসি, যেতে পারেন সুইৎজ🍸ারল্যান্ডে
এদিকে সম্প্রতি ছত্তিশগড়ে💟 ২২ জন মাওবাদীকে খতম ক꧅রা হয় এনকাউন্টারে। জানা গিয়েছে, ছত্তিশগড়ে দুটি পৃথক এনকাউন্টারে এই ২২ জন মাওবাদী মৃত্যু হয়েছিল। সেই ঘটনায় সুরক্ষা বাহিনীর এক জওয়ানের মৃত্যু হয়েছিল। বিজাপুর যে গুলির লড়াই চলছে, তাতে নিকেশ করা হয়েছে ১৮ জন মাওবাদীকে। আর কাঙ্কেরে আরও চারজন মাওবাদীকে খতম করে দেওয়া হয়। ওই এলাকা থেকে প্রচুর পরিমাণে অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে বলে আধিকারিকরা জানিয়েছিলেন।