ডিএম মামলায় বড় নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম𝄹 কোর্ট। এই নির্দেশ একদিকে যেমন রাজ্য সরকারি কর্মীদের মুখে হাসি ফুটিয়েছে তেমনি রাজ্য সরকারের অস্বস্তি বাড়িয়ে দিয়েছে কয়েকগুণ। এবার এই ডিএ মামলাওয় সুপ্রিম নির্দেশের পরে প্রতিক্রিয়া জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।
তিনি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কারোল ও বিচার🔜পতি সন্দীপ মেহেতা রাজ্য সরকারকে যে নির্দেশ দিয়েছেন তাকে স্বাগত জানাচ্ছি। রাজ্য ൩সরকারি কর্মীদের ২৫ শতাংশ বকেয়া ডিএ অবিলম্বে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’
‘এটা রাজ্য সরকারি কর্মীদের বড় জয়। তারা রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে লড়ছিলেন। বিজেপি অনুমোদিত কর্মচারী পরিষদও এই আইনি লড়াইতে নেতৃত্ব দিয়েছে। দমনকারী মমতা সরকারের বিরুদ্ধে এই মিষ্টি জয়ে সমস্ত সদস্য ও আধিক🃏ারিকদের অভিনন্দন।’
তিনি লিখেছেন, ‘সিনিয়র অ্য়াডভোকেট শ্রী পরমজিৎ সিং পাতওয়ালিয়া, আইনজীবী শ্রীমতি বাঁশুরি স্বরাজ সহ অন্যান্য যাঁরা রাজ্য় সরকারের কর্মীদের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁ💜দের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’
তিনি লিখেছেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় দাবি করছিলেন ডিএ কোনও অধিকার নয়। আজ সুপ্রඣিম কোর্টের রায় এটা প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছে যে ডিএ এ♓কটা অধিকার। আমি আশা করছি মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় লাখ লাখ সরকারি কর্মীদের অধিকারকে ভঙ্গ করার জন্য দায় নেবেন ও পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।’
বকেয়া মহার্ঘভাতার ২৫ শতাংশ দিয়ে দিতে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। প্রথম𒆙ে ৫০ শতাংশ ডিএ দেওয়ার কথা বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট। পরে রাজ্যের তরফের আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি তাতে আপত্তি জানান। এরপর রাজ্য সরকারের পক্ষের যুক্তি꧑ শুনে শীর্ষ আদালত জানায়, বকেয়া মহার্ঘভাতার ২৫ শতাংশ দিয়ে দিতে হবে। চার সপ্তাহের মধ্যে সকল কর্মচারীকে এই পরিমাণ ডিএ মিটিয়ে দিতে বলা হয়েছে।
বিপুল টাকায় কোমর ভেঙে যাবে, এমনটাই জানিয়েছিলেন রাজ্য সরকার। তারপর ২৫ শতাংশ ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ। এরপরই চরম অস্বস্তিতে পড়েছে সরকার। একদিকে চাকরিহারাদের নিয়ে 🎀অস্বস্তিতে, এবার ডিএ নিয়ে চরম অস্বস্তিতে পড়ল রাজ্য সরকার🦹।
এসবের মধ্য়ে রাজ্য 💞সরকারকে আরও চাপে ফেলতে মরিয়া শুভেন্দু। নানাভাবে রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করছেন তিনি। সুপ্রিম কোর্টের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। তিনি লিখেছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় দাবি করছিলেন ডিএ কোনও অধিকার নয়। আজ সুপ্রিম কোর্টের রায় এটা প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছে যে ডিএ একটা অধিকার। আমি আশা করছি মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় লাখ লাখ সরকারি কর্মীদের অধিকারকে ভঙ্গ করার জন্য দায় নে🍌বেন ও পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।