কলকাতায় শিল্প মেলা, কেরিয়ার মেলার কথা শোনা যায়। তবে কলকাতায় এবার বেকার মেলা। আর সেই বেকার মেলায় একেবারে চপ ভাজলেন চাকরিপ্র🍌ার্থীরা। ফুচকা বিক্রি করেছেন, চা বিক্রি করছেন তারা।
সবটাই প্রতীকী। চাকরি চেয়ে পꦕ্রতীকী বেকার মেলায় অংশ নিলেন তাঁরা। কলেজ স্কোয়ারে সেই প্রতীকী মেলায় অংশ নেন প্🦩রাথমিক চাকরিপ্রার্থীরা। একেবারে গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে তাঁরা চা বিক্রি করেন। সেখানে লেখা রয়েছে, আমি বিএ, ডবল এমএ, মুখ্য়মন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় এখন চা ওয়ালা।
২০২২ সালের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা। কিন্তু চাকরি মেলেনি। তার জেরেই তারা এবার কলেজ স্কোয়ারের সামনে প্রতীকী বেকার মেলার আয়োজন করলেন। তাঁদের দাবি, চাকরি ♊পাওয়ার পরেও চাকরি চলে যাচ্ছে। বিকাশ ভবনের সামনে বসে থাকতে হচ্ছে। আমরা পরীক্ষায় পাশ করেও চাকরি পাইনি।
নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারির দাবি জানিয়েছেন তারা। তাদের দাবি অবিলম্বে আমাদের চাকরি দিতে হবে। এভাবে হাতে চক ডাস্টার তুলে নিতে চাই। সেই সুযোগ আমাদের 𓄧করে দিন। শুক্রবার থেকে তাদের এই অবস্থান বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। রবিবার পর্যন্ত তাদের এই বেকার মেলা চলবে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে টেট পরীক্ষা দিয়েছিলেন তারা। তাদের দাবি ৫০ হাজার প্রাথমিকে নিয়োগের জন্য় বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে। মুখ্য়মন্ত্রীর হস্তক্ষেপের দাবি করেছেন তারা।
৫ টাকায় তারা চা বিক্রি করেন তাঁরা। তাঁদের দাবি টেট পরীক্ষায় পাশ করেও চাকরি মি💧লছে না।꧟ অবিলম্বে আমাদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে। এদিন রীতিমতো গ্য়াস জ্বালিয়ে চা বিক্রি করেন তারা।
একদিকে চাকরি নেই। পরীক্ষায় পাস করার পরেও দিনের পর দিন বসে থাকতে হচ্ছে। কোথা🌟ও কোনও সুবিধা করতে পারছেন ন🍷া চাকরিপ্রার্থীরা। সেই পরিস্থিতিতে কার্যত তীব্র কটাক্ষ করেই এই বেকার মেলার আয়োজন। এর আগে চাকরিহারা শিক্ষকরাও নানা ধরনের পোস্টার নিয়ে এসে কটাক্ষ করেছিলেন।
কিছুদিন আগে নানা ধরনের পোস্টার নিয়ে চাকরিহারা শিক্ষক শিক্ষিকারাꦅ রাস্তায় বের হয়েছিলেন। স্লোগান উঠেছিল, উই ওয়ান্ট জাস্টিস। যোগ্য় ও অযোগ্যদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। এদিকে এক চাকরিহারা শিক্ষকের গলায় পোস্টারে লেখা ছিল হাতে আছে ললিপপ, খুলব দোকান ভাজব চপ। মাথায় টুপিতে লেখা, আমাদের জীবন নাশ, আর মাত্র আট মাস।
এবার প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক কর্মপ্রার𒆙্থীরাও কার্যত একই রাস্তায় হাঁটলেন।𓆏