গর্ভাবস্থায় মহিলাদের অনেক উত্থান-পতনের মুখোমুখি হতে হয়। এই সময়কালে শরীরে অনেক পরিবর্তন ঘটে। তবে, মহিলারা যে সমস্যাটি নিয়ে সবচেয়ে বেশি চিন্তিত থাকে🍃ন তা হল স্ট্রেচ মার্কস। গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মার্কস একটি সাধারণ অংশ। এই লাল, বেগুনি রেখাগুলি প্রায়শই পেট, নিতম্ব, স্তন বা উরুতে দেখা যায়। এই সমস্যা থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্তি পাওয়া কঠিন হতে পারে, তবে এর চিহ্ন এড়াতে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে। স্ট্রেচ মার্ক কমাতে কী করতে হবে তা এখানে জেনে নিন।
১) স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন
গর্ভাবস্থায় স্ট্রেচ মাꩵর্ক প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায়গুলির মধ্যে একটি হল সেগুলি পরিচালনা করা। ওꦛজন বৃদ্ধির কারণে ত্বক দ্রুত প্রসারিত হলে সাধারণত স্ট্রেচ মার্ক তৈরি হয়। যদিও গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিবর্তনগুলি সাধারণ, আপনি একটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রেখে এই প্রক্রিয়াটি ধীর করতে পারেন।
২) হাইড্রেটেড থাকুন
ভালোভাবে হাইড্রেটেড থাকা আপনার ত্বককে নরম এবং সুস্থ র🦂াখে। গর্ভাবস্থায় শুষ্ক ত্বকের তুলনায় নরম ত্বকে স্ট্রেচ মার্ক হওয়ার সম্ভাবনা কম। তাই প্রতিদিন কমপক্ষে ২ লিটার পানি 🥃পান করার চেষ্টা করুন। আপনার রুটিনে নারকেল জল, ভেষজ চা এবং তাজা ফলের রসের মতো হাইড্রেটিং বিকল্পগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনার কতটা পানি পান করা উচিত সে সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
৩) আপনার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী খাবার খান
আপনি যা খান তার সরাসরি প্রভাব আপনার ত্বকের উপর পড়ে। গর্ভাবস্থায় পুষ্টির ঘাটতি স্ট্রেচ মার্কের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবাౠর খেলে আপনার ত্বক সুস্থ ও স্থিতিস্থাপক থাকে।
৪) ময়েশ্চারাইজার এবং ক্রিম ব্যবহার
পেট, স্তন, কোমর এবং উরুতে প্রতিদিন ক্রিম এবং লোশন লাগালে আপনার ত্বক হাইড্রেটেড এবং সুস্থ থাকে, যা স্ট্রেচ🐭 মার্✃ক তৈরি হওয়া রোধ করতে পারে।
৫) নারকেল তেল লাগান
গর্ভাবস্থায় নারকেল তেল খুবই উপকারী প্রমাণিত হতে পার💮ে। এটি কোলাজেন বৃদ্ধি করে, যা স্ট্রেচ মার্ক নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে। এটি ব্যবহার করার জন্য, পেট, উরু এবং স্তনে ভালোভাবে ভার্জিন নারকেল তেল লাগান। গর্ভাবস্থায় এবং পরে এই তেলটি প্রয়োগ করলে স্ট্রেচ মার্কের চ💫িকিৎসায় উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়ট𒐪ির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের𝔉 মার্জনা প্রার্থনীয়।