ব্যস্ত রাস্তার একপাশে পড়ে ছিল একটি বস্তা। তাতে ༒আবার আগুনও জ্বলছিল। বস্তার মধ্যে যে কিছু রয়েছে, সেটা বোঝা যাচ্ছিল। কিন্তু, সেই 'জিনিস' যে আসলে কী, সেটা ভালো মতো ঠাওর হচ্ছিল না। কিন্তু, সেই বস্তার আকার দেখে সন্দেহ হয় এক পথচারীর। ফলত, পুলিশে খবর দেওয়া হয়। বস্তা খুলতেই দেখা যায়, ভিতরে রয়েছে এক তরুণীর দেহ! তার বেশ খ❀ানিকটা বস্তার আগুনে পুড়েও গিয়েছে!
এই ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দমদম ক্যান্টনমেন্ট এক নম্বর রেলগেট সংল🌜গ্ন জ্যোতি নগর অঞ্চলে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, বস্তাবন্দি অবস্থায় যে তরুণীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তিনি সম্ভবত ওই এলাকার কেউ নন। কারণ, তাঁকে দেখে চিনতে পেরেছেন, এমন কাউকে এখনও পর্যন্ত অন্তত পাওয়া যায়নি। অনুমান করা হচ্ছে, তরুণীর বয়স ২৫ থেকে ৩০ বছরের মধ্য়ে হবে। যেভাবে তাঁর দেহ বস্তায় ভরে ফেলে যাওয়া হয়েছে, এবং সেই বস্তায় আবার আগুনও লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে, ꧋তাতে অনুমান করা হচ্ছে, এটি খুনের ঘটনা।
যদিও পুলিশের তরফে এ নিয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। দমদম থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পর দেহ উদ্ধার করা ও সেটিকে ময়নাতদন্তের পাঠানোর দিকে নজর দেয়। ঘটনাস্থলে 𝄹থানার আধিকারিকরাও পৌঁছে যান।
কিন্তু, প্রশ্ন উঠছে অন্য বিষয়ে। তা হল - ভিড়ে ঠাসা রাস্তায় এভাবে বস্তাবন্দি দেহ কে বা কারা কখন, কীভাবে ফেলে গেল? আর ꦅযদি বস্তা ফেলেও যায়, তাত✅ে সকলের নজর এড়িয়ে আগুন ধরাল কীভাবে?
মনে করা হচ্ছে, ওই তরুণীকে অন্যত্র খুন করে এই এলা🔜কায় দেহ ফেলে যাওয়া হয়েছে। পুলিশ ইতিমধ্য়েই আশপাশের মানুষজনের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেছে। কেউ অস্বাভাবিক কিছু দেখেছে কিনা, তা জানার চেষ্টা কꦐরা হচ্ছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে এলাকার সমস্ত সিসিটিভি ক্য়ামেরার ফুটেজ। দমদম থানার পাশাপাশি জিআরপি-র আধিকারিকরাও ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।