অপারেশন সি🐭ঁদুরের পর থেকেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্ত🎉েজনা বেড়েছে ৷ উত্তর ভারতের একাধিক এলাকায় ড্রোন হামলার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান ৷ কিন্তু পাক সেনাকে যোগ্য জবাব দিয়েছে সশস্ত্র বাহিনীও ৷ এই আবহে সেনাবাহিনীর সহযোগিতার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে ভারতীয় রেল। কাটরা-কাজিগুন্ড সেকশনে 'বিশেষ সেনা ট্রেন' চালু হয়েছে।
আরও পড়ুন-‘লাল সন্ত্রাসের দুর্গে তেরঙা উড়ছে𝐆…’, ৩১ মাওবাদী খতমের পরে হুংকার শাহের, এবার…
টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, কাটরা-কাজিগুন্ড সেকশনে 'বিশেষ সেনা ট্রেন' চালানোর ফলে সেনাবাহিনীর যেমন অনেক সুবিধা হবে, তেমনই সময়ও বাঁচবে। ইতিমধ্যে কাটরা থেকে কাজিগুন্ড পর্যন্ত প্রথম পরীক্ষামূলক 🦄যাত্রা সফলভাবে শেষ করেছে 'বিশেষ সেনা ট্রেন'। ট্রেনের রেকটি সকাল ১০ টায় কাটরা রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছাড়ে ৷ আবার সন্ধ্যে ৬ টা নাগাদ স্টেশনে ফিরে আসে। এই ট্রেনের যাত্রাপথের মধ্য রয়েছে চেনাব সেতু, যা নদীর উপর ১.১৭৮ ফুট উঁচুতে নির্মিত ৷ গত মাসেই এই ট্রেনটির উদ্বোধন হওয়ার করার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। যদিও শেষ পর্যন্ত পূর্ব নির্ধারিত সেই কর্মসূচি বাতিল করা হয়। রেলের তরফে জানানো হয়, প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। তারপরেই ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের আবহে এই ট্রেনের পরীক্ষামূলক যꦕাত্রা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন-‘ল♋𓄧াল সন্ত্রাসের দুর্গে তেরঙা উড়ছে…’, ৩১ মাওবাদী খতমের পরে হুংকার শাহের, এবার…
সূত্রের খবর, পরীক🧸্ষামূলকভাবে চালু থাকা বিশেষ ট্রেনটিতে জম্মু ও কাশ্মীরে বিমান বাতিলের কারণে আটকে থাকা এবং ছুটিতে থাকা সেনাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এক আধিকারিক জানিয়𒐪েছেন, 'ট্রেন চলাচল শুধুমাত্র কাটরা-কাজিগুন্ড সেকশনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কাজিগুন্ড এবং বারমুল্লার মধ্যে স্বাভাবিক ট্রেন চলাচল রয়েছে।
এর আগে কাটরা থেকে শ্রীনগর পর্যন্ত প্রথম পরীক্ষামূলক যাত্রা সফলভাবে শেষ করেছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। জম্মু থেকে শ্রীনগরের মধ্যে যে কোনও ট্রেন সাধারণত প্রায় ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা সময় নেয় । তবে ২৭২ কিলোমিটার বিস্তৃত এবং প্রথমবারের মতো ট্রেনে কাশ্মীরকে দেশের বাকি অংশের সঙ্গে সংযুক্ত করে উধমপুর-শ্রীনগর-বারামুল্লা রেল লিঙ্কটি যাত্রার সময়কেও উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়েছে। বন্দে ভারত গতির জন্য পরিচিত হলেও কাশ্মীরে ১৬০ কিমি/ঘণ্টা গতিতে চলতে পা♔রে না ৷ কারণ কমিশনার রেলওয়ে নিরাপত্তা অনুযায়ী কাশ্মীরে ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি ৮৫ কিমি/ঘণ্টা । রেলওয়ে সূত্রে খবর, কার্যক্রম পরিচালনার পর ট্র্যাক স্থিতিশীল হওয়ার পরে গতি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়।